আসুন খুব সহজে কিভাবে ইংরাজি বিভিন্ন কম্পোজিসন লিখব ? এট অনেকেরই চিন্তার বা বলা ভালো দুঃশ্চিন্তার কারন । তাই এবার আমরা ৫ টি পর্বের মাধ্যমে ধীরে ধীরে সহজ ,সাবলীল অথচ নির্ভুল ইংরাজি লেখার জন্য প্রয়োজনীয় রসদ নিয়ে ধীরে ধীরে আলোচনা করব -
প্রথমেই গরুগম্ভীর আলোচোনা না করে - সহজ ভাবে একটা সিম্পল উদাহরন দিয়ে ভাবনা শুরু করি -
প্রথমেই গরুগম্ভীর আলোচোনা না করে - সহজ ভাবে একটা সিম্পল উদাহরন দিয়ে ভাবনা শুরু করি -
A boy beats a drum . এটা একটা সাধারন সরল বাক্য ।
দেখুন নীচে হাবলু মতন ছেলেটার একটা ছবি দিয়ে দিলাম -
এবার যদি বলা হয় - এই বাক্যটার VOICE
CHANGE , বা বাচ্য পরিবর্তন করতে হবে । আরে এট নিয়ে ভাবার কি আছে - সেই ছোট
বেলা থেকে শিখে আসছি - বাচ্য পরিবর্তন করতে গেলে কর্তা কে কর্ম আর কর্ম কে
কর্তা চেঞ্জ করে দিলেই কাজ কাবার । ঠিক আছে সাব্জেক্ট বা কর্তা আর অব্জেক্ট বা
কর্মের মধ্যে স্থান বিনিময় করে দিয়ে দেখি তো কি হয় ।
A drum beats a boy ! মানে ~ মানে আবার কি - দেখেই নাও মানে টা কি দাঁ ড়ায়
ছি ছি ছি ! একেবারে গ্রামার গুলি সব ভূল মেরে দিয়েছি । তাই আবার বই খুলে
দেখলাম -
একটি ছেলে একটি ড্রাম বাজায়
- এটা কতৃ বাচ্য
একটি ড্রাম বাজানো হয় একটি ছেলের দ্বারা ---- এটা কর্ম বাচ্য
অর্থাৎ ভার্ব বা ক্রিয়ার পরিবর্তন যেটা আসল সেটাই আমি ভূল
মেরে বসে আছি । ছিল beats , হবে
is beaten
দেখছো না voice চেঞ্জ টা আমাকে আর এক বার রিভিশন দিতেই হবে , আপনারাও আমার সঙ্গে দ্রুত আর
এক বার রিভিশন দিয়ে নেন । কারন ? কারন = ইংরাজিতে দুই কলম
লেখতে গেলে TENSE আর VOICE
ছাড়া এক পাও চলতে পারবেন না
Voice Change
ভয়েস চেঞ্জ বাচ্য পরিবর্তন আমরা কম বেশী সবাই পড়েছি । কারো কাছে এটি জলের মত সহজ বা কারো কাছে এটা বেশ জটিল মনে হতেই পারে । আমি একটু অন্য আঙ্গেল থেকে বিষয়টি ভাবার কথা বলব । রিপোর্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে এর সব থেকে বেশী ব্যবহারিক প্রয়োগ আমরা দেখতে পাই । আমারা যারা মনে করি ইংরাজি লেখার দক্ষতা কিভাবে তৈরী করব তাদের কাছে আমার পর পর কয়েকটা পরামর্শ –
১ । প্রথমেই খুব জটিল ভাবে না ভেবে – একদম সরল ভাবে বেসিক কয়েকটা জিনিস শিখে নিন যার মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল ।টেন্স ও ভয়েস । রাতারাতি যদি মনে করেন ইংরাজি গ্রামার এর সব অংশ পুরো পুরি শিখে তারপর –রাইটিং স্কিলে প্রবেশ করব । সেটা ঠিক নয় বরং আমার সাজেশন হল ইংরাজি গ্রামারের বেসিক দুইটি ধাপ – টেন্স ও ভয়েস শিখে নেওয়ার পর পরই আপনারা – ছোট ছোট প্যরাগ্রাফ বা ছোট ছোট রিপোর্টিং লিখতে সক্ষম হবেন । এর পর গ্রামারের অন্যান্য খুটি নাটি টিপস , এরর শিখে নিলেই আর ভাল ভাবে নিখুত অথচ নির্ভুল ও সিম্পল কম্পজিসন গুলি লিখতে পারবেন ।
২। তাই আমার পরামর্শ টেন্স ও ভয়েস এর একদম প্রিলিমিনারি কিছু বেসিক্স শিখে নিয়েই শুরু করে দিন ছোট ছোট কম্পোজিসন লিখতে , হোক না একটু আধটু ভুল । সাহস করে এগিয়ে যেতেই হবে । তবেই এক মাস এর মধ্যেই দেখবেন অনেকটা শিখে ফেলতে পারবেন ।
৩। যারা মনে করছেন এই বেসিক জিনিস গুলা মোটামুটি তাদের রপ্ত আছে তারা সরা সরি আমার ২য় সাজেশন মত একটু একটু করে লিখতে শুরু করেন
৪। ইংরাজি দুর্বলতার মূল কারন হল । ইন্রাজি সমন্ধে আমাদের ভীতি । এতাকে দূর করতেই হবে । আর এটা দূর করার একমাত্র সহজ পথ প্রতিদিন একটু একটু করে কিছু না কিছু কম্পোজিসন লিখুন । হোক না একটু আধটু ভূল – সাহস করে এগিয়ে যান । একটা ছোট্ট উদাহরন দিয়ে ব্যাপার টিকে পরিষ্কার কজরে দিই – যদি আপনাকে দুম করে বলা হয় গত কালকে ঘটে যাওয়া ভঙ্কর অগ্নিকান্ডের উপর ইংরাজিতে একটি ১৫০ ওয়ার্ডের নিউজ পেপার রিপোর্ট লিখুন । আমাদের অনেকেই হয়ত সমস্যায় পড়ব । আকাশ পাতাল ভাবতে শুরু করব ! দু চার লাইন এগিয়ে গিয়েই হয়ত কলম থমকে যাবে । কিন্তু যদি বলা হয় গত রাত্রের ঐ অগ্নি কান্ডের উপরে আপনি আপনার মাতৃ ভাষায় ১০ -১২ টি বাক্য লিখুন ৯০ % নয় , ১০০ % লোকই কিন্তু প্রায় নির্ভুল ভাবে লিখতে সক্ষম হবেন । তাই আমার সাজেশন ইংরাজি থেকে ইংরাজি নয় , নিজের ভাষা থেকে অর্থাৎ বাংলা থেকে সহজে ইংরাজি লিখতে শিখুন ।
৬। আর সময় পেলেই নিজের ছোট ছোট ভাই বোনেদের বই থেকে বাচ্চাদের জন্য যে ছোট ছোট গল্প থাকে সেগুলিকে নিয়ে বাংলা থেকে ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করা অভ্যেস করুন । লজ্জা পেলে চলবে না । আমার মতে ইংরাজি লেখার মহৌষধ হল ছোট ছোট করে ৫-৬ লাইনের গল্পগুলি ট্রান্সলেশন করা । এর থেকে আর ভালো পথ আর কিছু নাই ।
৫। তাই আমার সাজেশন হল – ক্লজ, জিরান্ড, কমপ্লেক্স, কম্পাউণ্ড পরে হবে , আগে জাস্ট টেনস ও ভয়েস শিখে নিলেই –যদি মনে করেন একদম সরল ইংরাজি লিখব , গ্যারান্টি দিয়ে বলছি – আপনি ৮০ শতাংশ সফল ভাবে ই লিখতে সক্ষম হবেন । সেটাই বা কম কিসের ? আর বাকি থাকে অলঙ্করন , ভোকাবুলারি রিপ্লেস করে কিছু সুন্দর সুন্দর শব্দ ঢুকিয়ে আপনার লেখা বা কম্পোজিসন কে আরো আকর্ষনীয় করে তোলার কাজ । সেই বাকি ২০ % কাজ না হয় পরেই শেখা যাবে । আগে তো সাহস করে আমার সাথে চলুন শুরু করি । আমি কথা দিচ্ছি এই ভাবে অভ্যাস করলেই এক মাসের মধেই আপনি ছোট ছোট ইংরাজিতে কম্পজিসন নিখুত ও নির্ভূল ভাবে লিখতে সফল হবেন । আসুন শুরু করা যাক । আজকে আমরা শিখব – ভয়েস বা বাচ্য । অবশ্য এটা শেখার আগে টেন্স টা ভালো ভাবে একবার ঝালিয়ে নেবেন । আমি টেন্স দিয়েই শুরু করতে পারতাম । কিন্তু তাতে আরো বেশী সময় লেগে যাবে , তাই ধরে নিচ্ছি আপনারা টেন্স অংশ টা মোটামুটি জানেন – তার পরের অংশ শুরু করার পালা । তবে একেবারেই যারা ভূলে গিয়েছেন আমি ভয়েস শেখানোর পাশে পাশে একটু একটু করে টেন্স টাও ব্রাশ আপ করে দেব ।
৬। আজকের এই লেসনের শেষে আমি যেরুপ কথা দিয়ে ছিলাম- কারো সাহায্য ছাড়াই আপনারা ই দেখবেন অন্তত ১৫০-২০০ ওয়ার্ডের ছোট ছোট কম্পোজিসন দেখবেন নিজেরাই লিখতে পারছেন ।
ওক্কে! আর কথা নয় সরা সরি কাজে প্রবেশ করছি –
Voice Change
Click HERE TO DOWNLOAD THE PDF File of this note
HOW CAN I DOWNLOAD THE PDF FILE OF THE NOTE
ReplyDeleteThe post has already been updated . Link has been provided . Enjoy the pdf of this note . Thank you for your comment
Deleteডাউনলোড করলাম। খুব সুন্দর। সেই কবে করেছি ভয়েসচেঞ্জ এখন সব ভুলেই গেছি। আবার নতুন করে শিখতে পেরে খুব ভালো লাগছে। ধন্যবাদ।
ReplyDeleteঅনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ জানাতে চাই যুগটেক কে। যার মাধ্যমে আমি এই সাইটটির এড্রেস পেয়েছি। সাইটটির লিঙ্ক http://www.zugtech.com
ReplyDelete